, সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪ , ১৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ


সংলাপের মাধ্যমে রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান হওয়া উচিত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

  • আপলোড সময় : ০১-১১-২০২৩ ০৩:৫৩:০৬ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০১-১১-২০২৩ ০৩:৫৩:০৬ অপরাহ্ন
সংলাপের মাধ্যমে রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান হওয়া উচিত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
এবার সংলাপের মাধ্যমে রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান হওয়া উচিত বলে মনে করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। তিনি বলেন, সংবিধান আমাদের যেভাবে কাঠামো করে দিয়েছে, সেটা অনুসারে সংলাপ করতে হবে। এটা সারাহ কুকও (বাংলাদেশে যুক্তরাজ্যের নতুন হাইকমিশনার) স্বীকার করে নিয়েছেন। তিনিও বলেছেন, সংলাপের বিকল্প নেই। সব অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করার কথা বলেছেন তিনি।

আজ বুধবার ১ নভেম্বর দুপুরে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নিজ দপ্তরে ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুকের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন। বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে আলাপ হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, উল্লেখযোগ্য কোনো আলাপ হয়নি। তিনি বলেছেন, সংলাপ হচ্ছে প্রধান হাতিয়ার। আমরা বলেছি, আমরা সবসময় সংলাপকে স্বাগত জানাই।

তিনি বলেন, সংলাপের মাধ্যমে রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান হওয়া উচিত বলে আমরাও মনে করি। সংবিধান আমাদের যেভাবে কাঠামো করে দিয়েছে, সেটা অনুসারে সংলাপ করতে হবে। এটা সারাহ কুকও স্বীকার করে নিয়েছেন। তিনিও বলেছেন, সংলাপের বিকল্প নেই। সব অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করার কথা তিনিও বলেছেন। এটা কোনো পরামর্শ না, এটা আমাদের মধ্যে আলাপচারিতা হয়েছে।

মন্ত্রী বলেন, ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথমবারে মতো আমাদের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এসেছেন। আমাদের সঙ্গে ব্রিটেনের সম্পর্ক অনেকদিনের, সেটা স্মরণ করেই তিনি আমাদের কাছে এসেছেন। আমাদের অবৈধ কিছু অভিবাসী ব্রিটেনে রয়েছেন, আপনারা জানেন, ইউরোপের সঙ্গে আমাদের এসওপি হয়েছে, যারা অবৈধভাবে সেখানে বসবাস করেন, তাদের কীভাবে ফিরিয়ে দেবেন, সে জন্যই একটি এসওপি সই হয়েছিল। তারা ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে আসবেন, যে কারণে তাদের সঙ্গেও একটি এসওপি করার কথা বলেছেন। আমরাও বলেছি, খুব শিগগিরই আমরা এই এসওপিতে সই করব।

আসাদুজ্জামান খান বলেন, তারা আমাদের দেশের সঙ্গে সব ধরনের সহযোগিতা করতে চান। তারা আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে প্রশিক্ষণ দিতে চাচ্ছেন। বিভিন্ন খাতে। আমরাও তাদের বলেছি, আমাদের পুলিশ অফিসাররা আগেও আপনাদের কাছ থেকে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। সেটা আমরা অব্যাহত রাখতে চাচ্ছি। জিআইজেড নামের একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান কারাগার নিয়ে কাজ করছেন, এটা অব্যাহত রাখতে চাচ্ছে।
সর্বশেষ সংবাদ